বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালনের ইতিহাস:
১৯৮৯ সালে রাষ্ট্রপুঞ্জের উন্নয়ন কর্মসূচির তৎকালীন গভর্নিং কাউন্সিল এই দিনটি পালনের সিদ্ধান্ত নেয়। ১১ জুলাই, ১৯৯০ তারিখটি থেকে ৯০টিরও বেশি দেশে প্রথম এই দিনটি পালিত হয়। তারপর থেকে, সরকার ও সুশীল সমাজের সহযোগিতায় ইউএনএফপিএ জাতীয় অফিসের পাশাপাশি অন্যান্য সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালন করে আসছে।
জনসংখার বৃদ্বির সংক্ষিপ্ত আলোচনা -
১. জনসংখ্যা বৃদ্ধির আউটলুক - আগামী তিন দশকের বিশ্বেজুড়ে জনসংখ্যা অভিন্ন থাকবে না , বিশ্বে ৬০% জনসংখ্যা বৃদ্ধি হয় ,প্রতি ৩০ দিনে। আফ্রিকা বিশবাপী দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি অঞ্চল হিসাবে গণ করা হচ্ছে ,
এই সময় কালে এশিয়ার ৬১০ মিলিয়ন এর বেশি জনসংখ্যা বৃদ্ধি পায়। যদিও এই বৃদ্ধির হার অনেকটাই কম।
২.নগরায়ণ ও মাইগ্রেসন - বিশ্বে উচ্চ পর্যায়ের নগরায়ন এবং মাইগ্রেসন বৃদ্ধি দেখা যায়। ২০০৭ প্রথম বছর সেখানে গ্রামাঞ্চল তুলনায় বেশি লোক শহরে বাস করতো। ২০৫০ সালের মধ্যে ,বিশের জনসংখ্যার প্রায় ৬৬ শতাংশ শহরে বসবাস করবে।
৩. বিশ্বের জনসংখ্যার তিমেলাইন - ১৮০৪ সালে প্রথম বিলিয়ন বিশ্বে জনসংখার গন্ডি পৌঁছায় , তার পর ১৯২৭ সালে ২ বিলিয়ন পৌঁছায়। ১৯৬০ সালে ৩ বিলিয়ন ,১৯৮৯ সালে একটি ছুটির দিন জন্ম হয়। জাতি সংঘ ১২ জুলাইকে " বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস " হিসাবে স্বীকৃতি পাই। ২০০০ সালে ষষ্ঠ বিলিয়ন এ আসে পৌঁছায় ,৩ বিলিয়ন হওয়ার ৪০ বছর পর জনসংখ্যা দ্বিগুন হয়ে ৬ বিলিয়ন হয়ে যায়। ২০১৭ সালে এপ্রিল ২৪, এই দিনে পরিসংখ্যাগত মডেলের অনুমান করে যে ,বিশ্বে ৭.৫ বিলিয়ন সংখ্যাই।
Comments